Posts

সর্দি কাশি বুকে কফ জমার কষ্ট তাই এখুনি দূর করুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে।

Image
সর্দি কাশি বুকে কফ জমার কষ্ট তাই এখুনি দূর করুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে। গরম থেকে শীত এই ঋতু পরিবর্তনের ফলে প্রায় সবারই সর্দি কাশি জ্বর লেগেই আছে,ডাক্তার নানা রকম ওষুধ দিচ্ছে কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।তাই এই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলি মেনে চলুন দেখবেন কিছুক্ষনের মধ্যেই এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন।সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পেতে হলে যা করতে হবে সেগুলি হলো...... ১)একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ আদা কুচি মিশিয়ে কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিন, হালকা লাল হয়ে এলে তাতে  অল্প একটু মধু মেশান,এটি দিনে ৩-৪ বার খান উপকার পাবেন।এছাড়া  মধুর সঙ্গে এক টুকরো আদা কুচি মিশিয়ে, গোল মরিচের গুঁড়ো এবং লবঙ্গের গুঁড়ো মিশিয়ে ফুটিয়ে খেতে পারেন এতে আপনার গলার খুশ খুশ দূর হবে। ২)উষ্ণ গরম জলে পরিমান মতো নুন মিশিয়ে গার্গেল করলে গলা ব্যথা দূর হবে।বুকে জমে থাকা কফ বেরিয়ে আসবে। অথবা একটুকরো আদার কুচির সাথে নুন মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আদার রস বুকে জমে থাকা কফ দূর করবে। ৩)কফ বের করার জন্য পেঁয়াজের রস, লেবুর রস, মধু একটি পাত্রে কিছুটা জল দিয়ে একসাঙ্গে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন, কিছুটা গরম হলে নামিয়ে ফেলুন হালকা গরম হলে নামিয়ে নিন তারপর দিনে দুই থেকে তিন বা

বাড়ির সামনে হয়ে থাকা নিম গাছের পাতা ও ডালের নানা রকম উপকারিতা আপনারা কি জানেন??

Image
বাড়ির সামনে হয়ে থাকা নিম গাছের পাতা ও ডালের নানা রকম উপকারিতা আপনারা কি জানেন?? নিম এমনি একটা গাছ যার ডাল, পাতা, রস, সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহু পুরোনো এবং রোগ হরণ কারি গাছ। আকৃতিতে ৪৫-৬০ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ড চারিদিকে ২৫-৩০ ইঞ্চি ব্যাস হতে পারে। ডালের চারদিকে অনেক নরম পত্র জন্ময়ায় পাতা কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতা গুলি কাটা কাটা আকারের হয়। নিম পাতা ২.৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। নিম গাছে এক ধরনের ফল হয়। আঙুরের মতো দেখতে এ ফলের একটিই বিচি থাকে।  ফল ও নিম পাতা খুবই তেতো স্বাদের হয়।আমরা সবাই জানি যে তেতো জিনিস অনেক রোগ বিনাশে কাজে লাগে। দাঁতের রোগে নিমগাছ বহু প্রাচীন কাল থেকে দাঁত কে ভালো রাখতে নিম ডাল দিয়ে দাঁত মাজার প্রচলন রয়েছে। নিমের  ছাল কিংবা নিমের ডাল দিয়ে নিয়মিত দাত মাজলে দাঁত হবে মজবুত, তার ফলে দাঁতে পোকা ধারার হাত থেকে রক্ষা পাবেন । নিম ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত ভাল থাকে। নিম পাতা উষ্ণ গরম জলে মিশিয়ে বা নিম দিয়ে মুখ হালকা ভাবে  ধুয়ে ফেললে দাঁতের আক্রমণ, দাঁতের পচন, রক্তপাত ও মাড়ির ব্যথা কমে যায়। এবং বুকে সর্দি জমে গেলে নিম পাতা বেটে এর কিছু পরিমান  ফোঁটা র

মাথা ব্যথায় আর ভুগতে হবে না।

Image
  এবার মাথা ব্যথা দূর করুন মাত্র ৬০ সেকেন্ডে।মাথা ব্যথায়    কষ্ট পাওয়াকে এবার ভুলে যাও এই ঘরোয়া টিপস গুলি   ব্যাবহার করে। মাথা ব্যথাকে রোগ হিসেবে আমরা সেরকম একটা গুরুত্ব দিই না।এই মাথা ব্যাথা কোন চিন্তা-ভাবনা ও ক্লান্তি ও ঘুম না হওয়ার কারণে হতে পারে। কিন্তু এই মাথা ব্যাথার কারণে আমাদের খুব কষ্ট পেতে হয়। তাই আপনাদের জন্য কতগুলি ঘরোয়া টিপস নিয়ে এসেছি। ১.লেবু:- বিশেষজ্ঞদের মতে লেবু মাথা যন্ত্রণার পক্ষে খুবই উপকারী। আপনার যখন মাথা ব্যাথা শুরু হবে তখন উষ্ণ গরম জলের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে খান। তাহলে আপনার মাথা ব্যাথা দূর হয়ে যাবে। কিংবা আপনি চায়ের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে ও খুব উপকার পাবেন।মাথা ব্যথার জন্য আদাও খুব উপকারী চাইলে আদর রস করে লেবুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। ২.লবঙ্গ ও এলাচ:- মাথা ব্যথা কমাতে  লবঙ্গ ও  এলাচ খুব উপকারী আপনারা যেভাবে ব্যাবহার করবেন প্রথমে ৩-৪ টি লবঙ্গ ও এলাচ নিয়ে গরম করুন, তার পর গুঁড়ো করে একটি কাপড়ে নিয়ে ৫ মিনিট ধরে নাকে ঘ্রান নিলে খুব তারাতাড়ি মাথা ব্যথা দূর হয়ে যাবে।চাইলে এটাও করে দেখতে পারেন। ৩.জল:- মাথা ব্যথা হলে

এক সপ্তাহের মধ্যে সুন্দরী হয়ে উঠুন

Image
এক সপ্তাহের মধ্যে যদি আপনি ফর্সা ত্বক পেতে চান তাহলে এই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলি কে কাজে লাগান এবং হয়ে উঠুন সুন্দরী। এবার আপনাদের ত্বকে লাগানোর জন্য এমন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি বলবো যেটি থেকে আপনার ফর্সা ত্বকের স্বপ্ন পূরণ হবে। এইসব ফেসপ্যাক গুলি বানাতে যেসব উপাদানের প্রয়োজন হবে সেগুলি হল......... ১. আমলকি এবং মধু       প্রথমে ৩ চামচ আমলকির  গুঁড়োর সাথে পরিমাণ মতো উষ্ণ গরম জল মেশাতে হবে। তারপর তাতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে সবকটি উপাদানকে ভাল করে নাড়িয়ে নিতে হবে।তারপর একটি পরিষ্কার পাত্রে রেখে ভালোকরে পেস্টটি মুখে লাগিয়ে কম করে ১৫-২০মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তারপর সাধারণ জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে নিতে হবে তাহলেই হবে। ২.পেঁপে এবং বাদামের তেল          ত্বককে ফর্সা করতে এই ফেস প্যাকটির গুরুত্ব অপরিসীম তাই সুন্দর হওয়ার জন্য এই ফেস প্যাকটি নিয়মিত ব্যাবহার করবেন। কারণ পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে অল্পদিনে ত্বককে ফর্সা করতে এই প্যাকটির গুরুত্ব অপরিসীম। এবার প্যাকটি যেভাবে বানাতে হবে। এর জন্য লাগবে প্রথমে একটা পেঁপে নিয়ে এসে খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে মুখে লাগানোর জন্য পরিমান মতো পেঁপে

অল্প বয়সে চুল পাকার হাত থেকে মুক্তি পান মাএ কয়েক দিনেই

Image
চুল পাকা নিয়ে এবার আপনাদের আর ভয় পেতে হবে না।অল্প বয়সে যেসব ছেলে মেয়েদের চুল পেকে যাচ্ছে তাদের জন্য আমি কতগুলি টিপস নিয়ে এসেছি ......... ১)আমলকি ও লেবুর রস : -আমলকি ও লেবু আমাদের দেশের খুব জনপ্রিয় একটা ফল চামড়ার ইনফেকশন এবং চামড়ার যে কোন ভিটামিন এ যোগ দেয় আমলকি ও লেবুর রস । যেভাবে ব্যবহার করবেন প্রথমে বাজার থেকে আমলকির গুঁড়ো কিনে এনে আমলকির গুঁড়োর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে টানা 30 মিনিট ম্যাসাজ করুন তারপরে স্নান করার সময় শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার দিয়ে ভালো করে মাথাটা ধুয়ে ফেলুন তাতে আপনার চুল শক্ত এবং কালো হবে। ২)তিল এবং বাদাম তেল :-তিল বাদাম তেল চুলের পক্ষে উপকারী যেভাবে ব্যবহার করতে হবে, প্রথমে তিলের করে তার সাথে বাদামের তেল ভালো করে মিক্স করে সেটিকে মাথার চুলের গোড়ায় এবং চামড়ায় ভালো করে লাগাতে হবে।এতে আপনার চুল খুব তাড়াতাড়ি ঘন এবং কালো হবে।‌ ৩)প্রথমে একটি খোসা ছাড়ানো লেবু নিয়ে লেবুটিকে পিস পিস করে কেটে তার সাথে রসুন মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট করে নিতে হবে।তারপর তার সঙ্গে বাদামের তেল এবং মধু ভালো করে মেশাতে হবে।তারপর মিশ্রণটিকে একটি ভালো পরিষ্কার

আজীবনের জন্য চুল পড়া বন্ধ করুন মাত্র 3 দিনে

Image
আপনি চুল পড়া সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আর চিন্তা কিসের দৈনন্দিন জীবনে পুরুষ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রায় চুল পড়ার সমস্যা দেখা যায়। চুল পড়ার হাত থেকে সহজে মুক্তির উপায় হল............ প্রথমে৭-৮তেজপাতা নিয়ে ঠান্ডা জলে ভালো করে ধুয়ে নিন এরপর তেজপাতা গুলি একটি প্যান ঢেলে নিয়ে তার মধ্যে এক গ্লাস  জল দিয়ে দিন এবং 10 থেকে 15 মিনিট ভালো করে ফুটিয়ে নিন তারপর একটি পরিষ্কার বাটি নিয়ে তেজ পাতার জলটিকে খুব ভালোভাবে ছেঁকে নিন।তারপরে দেখবেন তেজপাতার রং টি একটু লালচে হয়ে যাবে এবং একটি ভাল সুগন্ধ বের হবে , তারপরে জলটিকে ঠান্ডা করে একটি পাত্রে রেখেহাত দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নেবেন তারপরে চুল এবং চুলের গোড়ায় খুব ভালোভাবে 5 মিনিট মাসাজ করবেন। মাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা বেড়ে যাবে এবং চুলের গোড়া শক্ত হবে তার ফলে আপনাদের চুল একেবারে পড়া বন্ধ হয়ে যাবে। এই তেজ পাতার জলটিকে রাত্রে ব্যবহার করবেন এবং দুপুরে স্নান করতে যাওয়ার আগে ভালো করে 5  মিনিট মালিশ করে,দু থেকে তিন ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলবেন অবশ্যই একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন যেদিন এই মিশ্রণটি আপনি লাগাবেন সেদিন কিন্তু মাথায় শ্য

ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুব সহজে ব্রণের হাত থেকে মুক্তির উপায়

Image
প্রায় প্রত্যেক মানুষের ত্বকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। তার থেকে সহজে মুক্তির উপায় গুলি হলো,........ ১.দিনে অন্তত 7 থেকে 8 গ্লাস জল খেতে হবে তাহলে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন গুলো বেরিয়ে যাবে। মহিলাদের দিনে ২.২ লিটার পুরুষদের দিনে 3 লিটার জল খেতে হবে।আপনি যে সুন্দর এবং আপনার ত্বক উজ্জ্বল করতে চান তাহলে আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। ২. প্রতিদিন যোগা করতে হবে তার ফলে শরীর এবং মন দুটোই ভালো থাকবে।যোগা আমাদের শরীরে রক্ত চলাচল বাড়াতে সাহায্য করে তার ফলে শরীরের যত টক্সিন আছে সেগুলো বেরিয়ে যায়।         এবার যে কথাগুলো বলবো যা আপনাকে ঘরোয়া                      পদ্ধতিতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে, ১. প্রথমে মুখটাকে  করে ধুয়ে নিয়ে একটি পাকা কলার পেস্ট মতন বানিয়ে এক চামচ মধু মিশিয়ে মুখে মাখুন , শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুুন। প্রতিদিন এটি মাখুন তাহলে কিছুদিন পর এটার উপকারিতাা দেখতে পাবেন, এতে আপনার ত্বক সুন্দর এবং উজ্জ্ব্বল থাকবে। আপনি যদি চান এটার মধ্যে এক দু চামচ লেবুর রসও মেশাতে পারেন। ২. ত্বকের দাগ দূর করার জন্য, দু চামচ চালের গুঁড়ো, আধা চামচ হলু